পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, আমরা বিভিন্ন দেশ থেকে করোনার ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা করছি। আমরা শুরুতে ভারত থেকে টিকা এনেছিলাম। কিন্তু ভারতে টিকার স্বল্পতায় তারা এখন টিকা দিতে পারছে না। ফলে রাশিয়া থেকে টিকা আনার চেষ্টা চলছে। তবে দুই সপ্তাহের আগে দেশে টিকা আনা সম্ভব না।
মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) বিকালে করোনা টিকা নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার ছয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ভার্চুয়াল বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, করোনা পরবর্তী দারিদ্র বিমোচনে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনার কথা বলেছে চীন। জরুরি ভিত্তিতে চীনের উদ্যোগে নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘ইমার্জেন্সি ভ্যাকসিন স্টোরেজ ফ্যাসিলিটি ফর কোভিড ফর সাউথ এশিয়া’তে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, যখন কোনো দেশের টিকা প্রয়োজন হবে তখন তারা এই সুবিধা থেকে সাহায্য নিবেন। তাছাড়া তারা তিনটি সুবিধা দিবে। একটি হচ্ছে- পোস্ট কোভিড প্রোভারট্রি অভিযোগ। দ্বিতীয়ত, করোনার কারণে দেশে দেশে যে দারিদ্রতা বাড়ছে তারা সেটা জানতে চাই। আর সমাধান করতে চাই কিভাবে দারিদ্র না বাড়ে।তৃতীয়ত, করোনার কারণে সরাসরি বিক্রয় করতে না পারার কারণে তারা ই-কমার্স চালু করতে চাই।