এই প্রথম বারের মত কোনও গান একই সঙ্গে দেশের প্রায় সবগুলো আঞ্চলিক ভাষা এবং পাহাড়ি ভাষায় হয়েছে।
সুমন কল্যানের সুর ও সঙ্গীতে মূল গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন রাজিব,কর্নিয়া,পারভেজ, অবন্তী সিঁথি।
গানটির চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় -সন্দিপন, নোয়াখালী -ঐশী, সিলেট -মন্টি, বরিশাল -কাজী শুভ, ঢাকা – পান্থকানাই,রংপুর -টি ডাব্লিও সৈনিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া – প্রনব ভট্টাচার্য্য, উত্তরবঙ্গ- এম আই মিঠু, পাবনা- সোহেল মেহেদী, পার্বত্য চট্টগ্রাম – তিশা দেওেয়ান, গারো- যাদু রিছিল এবং ইংরেজি ভার্শনে আশফাকুল বারী রোমন কন্ঠ দিয়েছেন।
এছাড়াও গানটি ইশারা ভাষা, ইংরেজি ভাষা ও ইন্সট্রুমেন্টে ভার্শন করা হয়েছে।
ইশারা ভাষায় ছিলেন মনোয়ার হোসেন আরো দুটি ভার্শন কুমিল্লা ও ময়মনসিংহে জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবর ও লিজা শিঘ্রই কণ্ঠ দিবেন, গানটি প্রসঙ্গে গীতিকার এনামুল কবির সুজন বলেন এই সুবর্ণ জয়ন্তীতে নিজের দায়বদ্ধতা ও মনের তাগিদ থেকে গানটি লেখা ও এতোগুলো ভার্শনে করার চিন্তা করেছি যা একেবারেই একটি নতুন ধারণা,সুরকার সুমন কল্যান বলেন, “সুজন ভাইয়ের উদ্যোগে দেশের ৫০ এ আমরা কাজটি করেছি ১০০ তে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদেরকে মনে রাখবে আশাকরি, গানটি রূপকথা মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে ও ধারাবাহিক ভাবে সবগুলো আঞ্চলিক ভার্শন স্ব স্ব অঞ্চলে চিত্রায়ন করে প্রকাশ পাবে।”