বিনোদন

হলিউড তারকাদের মধ্যে যারা এবার প্রথম ভোট দিলেন

বয়স হওয়ার পরও অনেকেই আগে ভোট দেননি। কেউ আবার নাগরিকত্ব পাওয়ার পর প্রথম নির্বাচনের হাওয়া পেলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলের দিকে সারা বিশ্ব তাকিয়ে থাকে। অথচ হলিউডের অনেক শিল্পী মনে করেন ভোট দেওয়াটা তেমন কাজের বিষয় না। তবে এবার সেই ধারণা থেকে বের হয়ে অনেকেই প্রথম ভোট দিচ্ছেন। কেউ আবার নতুন নাগরিকত্ব পেয়ে পালন করছেন ভোট দেওয়ার মতো নাগরিক দায়িত্ব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব শিল্পীদের পোস্ট নিয়ে ইনসাইডার ডটকম’য়ের প্রতিবেদনের আলোকে জানানো হল এমনই কিছু তারকার প্রথম ভোট দেওয়ার গল্প।

কেনি ওয়েস্টকেনি ওয়েস্টআমেরিকান র‌্যাপার, ফ্যাশন ডিজাইনার নিজেও এবার ভোটের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন। নিজের জন্য ভোট দিয়ে সেটা ইন্সটাগ্রামে পোস্টও করেছেন।

সেলেনা গোমেজসেলেনা গোমেজ২৮ বছর বয়সি এই মার্কিন গায়িকা আগে কখনও ভোট দেওয়ার বিষয়টা গুরুত্বসহকারে নেননি। সেই হিসেবে তিনি এবার প্রথম ভোট দিলেন।
রায়ান রেনল্ডসরায়ান রেনল্ডসইন্সটাগ্রামে তিনি লেখেন, “আমেরিকায় জন্য এটা আমার প্রথম ভোট।” কারণ এই বছরই কানাডার এই নাগরিক আমেরিকার নাগরিকত্ব নিয়েছেন। সেই হিসেবে সে এখন দুই দেশেরই নাগরিক। আর ভোটের ব্যাপারে তাকে সবচেয়ে বেশি উৎসাহ দিয়েছেন তার স্ত্রী মার্কিন অভিনেত্রী ব্লেক লাইভলি।

স্নুপ ডগস্নুপ ডগমার্কিন গায়ক ও র‌্যাপার স্নপ ডগ মনে করেছিলেন তার নামে মামলা আছে। আসামী হিসেবে তার ভোট দেওয়ার অধিকার নেই। আর তিনি অপরাধের অপরাধী হয়েছিলেন প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগে। অথচ তিনি জানতেনই না তার ‘ক্রিমিনাল রেকর্ড’ খারিজ করা হয়েছে বহু আগেই। রেডিওতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনই বলেন ৪৯ বয়সি এই গায়ক। সেই হিসেবে এবারই তিনি প্রথম ভোট দিলেন।
মাইক টাইসনমাইক টাইসনএকই কারণে যুক্তরাষ্ট্রের পেশাদার বক্সার মাইক টাইসন কোনোবার ভোট দিতে পারেননি। অর্থাৎ তার নামেও ছিল মামলা। তবে এবার তিনি মামলা থেকে মুক্ত থাকায় প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন।
কোবি স্মলডার্সকোবি স্মলডার্সঅ্যাভেঞ্জারস’ খ্যাত কানাডার অভিনেত্রী কোবি এই বছর সেপ্টেম্বরে আমেরিকার নাগরিকত্ব পেয়েছেন। যে কারণে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিলেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *