ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের নিয়ে ইফতার করেছেন বিএনপির মহাসচিবসহ জ্যেষ্ঠ নেতারা।
মঙ্গলবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই ইফতার অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট ডিকসন, ভারতের হাই কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে কূটনীতিকদের শুভেচ্ছা জানান লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ভারতের রাষ্ট্রদূত ছাড়াও অনুষ্ঠানে ছিলেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান, তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মুস্তফা ওসমান তুরান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা।
জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরাও ছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
স্বাগত বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আগে সবসময় দলের চেয়ারম্যান খালেদা জিয়া আপনাদের সাথে ইফতারে করতেন। তিনি আজ গৃহবন্দি অবস্থায় আছেন।”
ইফতারের আগে বিএনপি মহাসচিব কূটনীতিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, শাহজাহান ওমর, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, মোহাম্মদ শাহজাহান, মীর নাছির, আহমেদ আজম খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, সুজা উদ্দিন, ইসমাইল জবিউল্লাহ, আবদুল কাইয়ুম, এনামুল হক চৌধুরী, বিজন কুমার সরকার, ফজলে এলাহী আকবর, কেন্দ্রীয় নেতা মজিবুর রহমান সরোয়ার, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শ্যামা ওবায়েদ, আসাদুজ্জামান, তাবিথ আউয়াল, ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, মীর হেলাল, রুমিন ফারহানা, নজরুল ইসলাম আজাদ অনুষ্ঠানে ছিলেন।
এছাড়াও ছিলেন অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন, দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দিন, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, সা্বেক ব্যাংকার বখতিয়ার নাসের বখতিয়ার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব তাজুল ইসলাম, সাবেক কুটনীতিক মো. আল হারুন।
ইফতার ও মাগরিবের নামাজ শেষে কূটনীতিকরা নৈশভোজেও অংশ নেন।