বিনোদন

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের জন্মদিন শনিবার (০২ নভেম্বর)। এই অভিনেতার প্রতিভা, তার ক্যারিশমায় শুধু অনুরাগীরা নন, তারকারাও মুগ্ধ।

এই মুগ্ধতা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তরও রয়েছে। তাই তো বলিউড বাদশার জন্মদিনে বিশেষ বার্তা দিলেন ঋতুপর্ণা।
শাহরুখের সঙ্গে নিজের একটি ছবি সামাজিকমাধ্যমে ভক্ত-অনুরাগীদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন ঋতুপর্ণা। ছবিতে লাল শাড়ি রয়েছে অভিনেত্রীর পরনে। কালো স্যুটে ছিলেন শাহরুখ। একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে পোজ দিয়েছেন দুজন।

ছবির ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, বলিউডের কিং-কে জানাই শুভ জন্মদিন। শাহরুখ আপনার প্রতিভা, ক্যারিশমা আর টাইমলেস পারফরম্যান্স আমাদের অনুপ্রাণিত করে। আপনি সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন আর আর অসংখ্য সাফল্য পান এই কামনা করি।

সিনিয়র সিটিজেন হওয়া থেকে একধাপ দূরে দাঁড়িয়েও শাহরুখের শরীরী ভাষা আজও একই রকম। যে ভাষা আবারও পড়ার আকাঙ্ক্ষাতেই অন্যান্য বছরের মতো এবছরও বাদশার জন্মদিনে মান্নাতের সামনে বিপুল জনজোয়ার। পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে অনুরাগীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’, ‘ডানকি’- একই বছরে তিনটি ব্লকবাস্টার দিয়েছেন শাহরুখ। ‘জওয়ান’ তো বলিউডের সর্বকালের রেকর্ড ভেঙেছে বক্স অফিসের ব্যবসায়। এবার শাহরুখ নিজেকে তৈরি করছেন পরের চমকের জন্য। আর সেই চমক সুজয় ঘোষের ‘কিং’ সিনেমা।

আন্তর্জাতিক
জাতীয়

ওজন কমিয়ে ধরে রাখতে হলে কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হয়।

কমানোর পর যদি ঠিকমতো জীবনযাপন করা না হয় তবে আবারও ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

একজন্য কথায় বলে, ওজন কমানোর মতো সেটা ধরে রাখাও কঠিন হয়।

এই বিষয়ে ইটদিসনটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ক্যালিফোর্নিয়া’র নিবন্ধিত পরামর্শক ডা. অ্যামি লি বলেন, “আপনার অভ্যাসই বলে দেবে কত তাড়াতাড়ি ওজন বাড়বে।”

তিনি আরও বলেন, “জীবনযাত্রার পদ্ধতি যেমন ওজন কমাতে সহায়ক তেমনি কাঙ্ক্ষিত ওজন ধরে রাখতেও সাহায্য করে।”

এমন সঙ্গী খোঁজা যিনি পেশাদার পরামর্শ দেবেন

শরীরচর্চা পছন্দ করেন বা খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করতে ভালোবাসেন এমন সঙ্গী জোটানো উপকারী। পাশাপাশি খাদ্য ও জীবনযাপন পরিবর্তনে যারা পেশাদার পরামর্শ দেয় তাদের কথা মানতে হবে।

কারণ ডা. লি বলেন, “অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। আর সৎ সঙ্গে থাকলে ইতিবাচক উৎসাহ মিলবে। ফলে অন্যকে দেখে নিজে ঠিক থাকতে চেষ্টা করবেন।”

সকালের নাস্তায় উচ্চ মাত্রায় আঁশ ও প্রোটিন

নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক পুষ্টিবিদ অ্যামি গুডসন একই প্রতিবেদনে বলেন, “সকালের নাস্তায় প্রোটিন ও আঁশ ধর্মী খাবার খেলে পেটভরা অনুভূতি থাকে অনেকক্ষণ, ক্ষুধার হরমোন কমে, সারাদিন খাইখাই-ভাব থাকে না। ফলে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ধরে রাখা সম্ভব হয়। যা কিনা ওজন বাড়তে দেয় না।”

ভারসাম্যহীন খাবার খাওয়া যাবে না

স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাদ্যের সমন্বয় করে খেতে হবে।

গুডসন বলেন, “প্রোটিন পেশি গড়তে সাহায্য করে। আঁশ পেটভরা অনুভূতি দেয় অনেকক্ষণ, বেশি খাওয়া কমায়।”

দুয়ে মিলে বেশি খেয়ে ফেলার ঝুঁকি কমাতে পারে।

নিয়মিত ব্যায়াম করা

ওজন কমে গেলেও ব্যায়াম ছাড়া যাবে না। স্বাস্থ্যকর ওজন ধরে রাখতি নিয়মিত শরীরচর্চা চালিয়ে যেতে হবে।

গুডসন বলেন, “শারীরিক কর্মকাণ্ড বিশেষ করে ‘স্ট্রেন্থ ট্রেইনিং’ এবং ‘কার্ডিও’র মিশ্রণে ব্যায়াম চালিয়ে গেলে বিপাকী কার্যক্রমে সামঞ্জস্য থাকে এবং শক্তির খরচ ঠিকমতো হয়।”

পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ

খাবারের পরিমাণে দিকে নজর দেওয়া জরুরি। সেটা বাইরে কিংবা বাসায়- যেখানেই হোক।

গুডসনের ভাষায়, “খাবার খাওয়ার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা অভ্যাস গড়লে অতিরিক্ত খাওয়া কমানো যায়, বিশেষ করে ক্যালরিযুক্ত খাবার।”

লক্ষ্য হল যতক্ষণ না খিদা না লাগছে ততক্ষণ না খাওয়া। আর প্লেটের অর্ধেক নিতে হবে সবজি, বাকি অর্ধেকের একভাব থাকবে চর্বিহীন প্রোটিন আর একভাব থাকবে উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ কার্বোহাইড্রেইট। এভাবে খেলে খাওয়াতে তৃপ্তি আসবে। ফলে খিদার পরিমাণ কমবে।

নিয়মিত খাওয়া

খাওয়ার পরিমাণ কমালেও, নিয়মিত তিন/ চার বেলার খাবার খেতে হবে।

গুডসন বলেন, “প্রতিবেলার খাবার ঠিক সময়ে খেলে বিপাকীয় পদ্ধতিতে সমাঞ্জস্য থাকে, পরের বেলায় অতিরিক্ত খাওয়ার সম্ভাবনা কমে।”

সারাদিন ধরে প্রতি তিন চার ঘণ্টা পর খাওয়ার লক্ষ্য থাকা উচিত।

দীর্ঘমেয়াদে উদ্দেশ্য ভুলে যাওয়া যাবে না

ওজন কমানো কোনো মৌসুম ভিত্তিক কারবার নয়। সারা জীবন ধরে এই কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হয়।

তাই ওজন কমানো ও সেটা ধরে রাখতে ওপরের স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো আজীবন চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন, এই বিশেষজ্ঞরা।

অর্থনীতি

দীর্ঘ পাঁচ বছর পর দেশের আমদানি বাণিজ্য আবার সচল হওয়ার পথে। ২০২০ সাল থেকে করোনার সংক্রমণ, বৈশ্বিক মন্দা, দেশে ডলার সংকট, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আমদানি বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

টানা পাঁচ বছর আমদানি ব্যাহত হওয়ার পর এখন এ বাণিজ্য সচল হওয়ার পথ খুলেছে। আড়াই বছর ধরে চলা ডলার সংকট ক্রমেই কেটে যাচ্ছে, বকেয়া বৈদেশিক ঋণের স্থিতিও কমতে শুরু করেছে। ফলে ঋণ পরিশোধে চাপও কমছে। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্যের দাম বেশ খানিকটা কমেছে। আগামী বছরে তা আরও কমে গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন চলে যেতে পারে। জ্বালানি তেলের দামও কমেছে। আগামীতে আরও কমে প্রতি ব্যারেল ৭৩ ডলারে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এসব মিলে আমদানি বাণিজ্য আগামীতে বেড়ে যাবে।

সূত্র জানায়, ২০২০ সালের শুরু থেকে করোনার সংক্রমণের কারণে বিশ্বব্যাপী লকডাউন শুরু হলে আমদানিও ব্যাহত হয়। এই ধারাবাহিকতা চলে ২০২১ সালের শেষ সময় পর্যন্ত। ২০২১ সালের শেষদিক থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়তে থাকে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষদিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দাম হুহু করে বেড়ে যায়। এতে দেশে আমদানি বাধাগ্রস্ত হয়।

ওই বছরের এপ্রিল থেকে দেশে শুরু হয় ডলার সংকট। জুলাইয়ে গিয়ে তা প্রকট আকার ধারণ করে। যা গত ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান ছিল। ওই সময়ে ডলার সাশ্রয় করতে ও রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে আমদানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে প্রথমে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়া বাকি সব পণ্যে ২৫ শতাংশ এলসি মার্জিন আরোপ করে। এরপর তা বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ মার্জিন আরোপ করে। পরে আরও বাড়িয়ে শতভাগ মার্জিন আরোপ করে। একই সঙ্গে বিলাসী পণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করে।

এর মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এতে আমদানিনির্ভর কাঁচামালের শিল্পের উৎপাদন কমে যায়। আমদানিনির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে। কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আমদানি পণ্যের সরবরাহ সংকটের কারণে দাম বেড়ে যায়। যে কারণে আমদানি পণ্যের মূল্যস্ফীতির হারও বেড়ে যাবে। ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমদানি পণ্য মূল্যস্ফীতি বাড়াতে সর্বোচ্চ ৫২ শতাংশ ভ‚মিকা রেখেছে।

দেশ ২০১৮ সাল থেকে অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে। পরবর্তী সময়ে তা প্রকট হয়েছে। করোনা ও মন্দার কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে আগের বছরের তুলনায় আমদানি কমে যায় ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ওই বছরে আমদানি হয়েছিল ৫ হাজার ৬৯ কোটি ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় কিছুটা বেড়ে ৬ হাজার ৬৮ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। আগের বছরের চেয়ে এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয় ১৯ দশমিক ৭১ শতাংশ।

মূলত করোনার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যে কারণে দামও বাড়তে থাকে। এ কারণে ওই বছরে আমদানি ব্যয় বেড়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় বেড়ে রেকর্ড সৃষ্টি করে। ওই বছরে আমদানি ব্যয় ৩৬ শতাংশ বেড়ে ৮ হাজার ২৪৯ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। বৈদেশিক ঋণসহ আমদানি ব্যয় বেড়েছিল ৪৮ শতাংশ। ওই বছরের এপ্রিলে সর্বোচ্চ ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে আন্তর্জাতিক বাজারে সব পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে যায়। এর প্রভাবে আমদানি খরচও বৃদ্ধি পায়।

ওই বছরের এপ্রিল থেকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়া বাকি পণ্য আমদানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়। এতে পণ্য আমদানি কমার পাশাপাশি এ খাতে ব্যয়ও কমে যায়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যয় ১৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ কমে ৭ হাজার ৭৫ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।

ওই বছর থেকে এখনো আমদানি ব্যয় কমছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় আরও ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩২৪ কোটি ডলারে নেমে যায়। চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট এই দুই মাসে আমদানি হয়েছে ৯৯১ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আমদানি কমেছে ১ দশমিক ১৬ শতাংশ।

সূত্র জানায়, নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে আগের আরোপিত এলসি মার্জিন প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে কেবল ১৪টি বিলাসী পণ্য আমদানিতে শতভাগ মার্জিন আরোপিত রয়েছে। এছাড়া অর্থ পাচার বহুলাংশে কমে যাওয়ায় এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়তে থাকায় বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়ছে। আগে প্রতি মাসে রিজার্ভ কমত। এখন রিজার্ভ না কমে বরং বাড়ছে। রিজার্ভে হাত না দিয়েই আমদানি ব্যয়সহ নিয়মিত দেনা শোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক ঋণ শোধ করা হয়েছে। ফলে রিজার্ভে চাপ কিছুটা কমেছে।

এসব কারণে আমদানি বাড়ার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার প্রবণতা বেড়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কম হওয়ার কারণে আগের তুলনায় কম দামে এখন বেশি পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে। এতে আমদানিনির্ভর শিল্প মন্দা কাটিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

রাজনীতি

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয় বিএনপি। যেটা কোনো ইস্যুই নয়, সে ইস্যু সামনে এনে নতুন করে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

শনিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে প্রয়াত সাবিহ উদ্দিন আহমেদে দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভায় যোগ দিয়ে বের হওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ফখরুল বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয় বিএনপি। অযথা নানা ইস্যু তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্র থাকতে পারে। যেটা কোনো ইস্যুই নয়, সে ইস্যু সামনে এনে নতুন করে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে জাতীয় পার্টি ইস্যুতে।

এর আগে রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারের কনফারেন্স হলে প্রয়াত কূটনীতিক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদের পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তব্য দেন মির্জা ফখরুল।

স্মরণ সভায় উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, সালাহউদ্দিন সাহেবও এক সময় ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সভাপতি ছিলেন। আমরা চেষ্টা করেছিলাম, ধারণা গভীর ছিল, সমাজটাকে পরিবর্তন করব, বদলে দেব। পরে সরকারি চাকরিতে চলে যাওয়ায় আর সম্ভব হয়নি। সরকারি চাকরিতে গিয়ে সারা জীবন মানুষের জন্য কাজ করেছেন সবাই।

একজন দেশপ্রেমিক ও জাতীয়তাবাদী আদর্শের মানুষ হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারনের উপদেষ্টা, সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত প্রয়াত সাবিহউদ্দিন আহমেদ দেশের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা স্মরণে থাকবেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের জন্য, দেশের গণতন্ত্রের জন্য সারাজীবন কাজ করেছেন সাবিহউদ্দিন আহমেদ। ক্রীড়া অন্তপ্রাণ মানুষ সাবিহ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন অফুরান প্রাণশক্তি সম্পন্ন। সব সময় একসঙ্গেই থাকতাম। চড়াই-উৎরাই সময় পার করেছি অনেক। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ দেখে যেতে পারলে খুশি হতেন তিনি।

স্মরণ সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক শফিক রেহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামসহ দীর্ঘদিনের সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ীরা উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য দেন।

জাতীয়

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট আমা দাবলাম জয় করলেন বাংলাদেশি পর্বতারোহী তানভীর আহমেদ শাওন।

নেপালের স্থানীয় সময় শনিবার (২ নভেম্ববর) সকাল ১১টায় পর্বতারোহী তানভীর স্পর্শ করেন ছয় হাজার ৮শ ১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম।

শনিবার (২ নভেম্বর) তানভীরের ক্লাব ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

হিমালয়ের অন্যতম কঠিন ওই চূড়া, এই ‘মায়ের গলার হার’ জয়ী পঞ্চম গর্বিত বাংলাদেশি তানভীর।

এর আগে ২০২২ সালে ভার্টিক্যাল ড্রিমার্সেই সেরা সেনানী ডা. বাবর আলী এই যাত্রা শুরু করেন। এরপর ২০২৩ সালে নিশাত মজুমদার এবং কাউসার রুপক ও এই মৌসুমেই তৌফিক আহমেদ তমাল ওই দুর্দান্ত কীর্তি গড়েন। ১৩ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন তানভীর।

অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের স্বল্পমেয়াদি অর্থনৈতিক সম্ভাবনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমে যাচ্ছে। এপ্রিলের তুলনায় অক্টোবরে এসে আইএমএফ প্রবৃদ্ধির হার ব্যাপকভাবে কমিয়ে দিয়েছে। বিদায়ি অর্থবছরের পাশাপাশি চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার আরও কমবে।

শুক্রবার প্রকাশিত আইএমএফের ‘রিজিওনাল ইকনোমিক আউটলুক এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চল’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে এ অঞ্চলের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

এতে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোকে আগামী বছরে জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব, অস্থিরতা, পর্যটন খাতে নেতিবাচক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। বাংলাদেশকেও এসব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্বল্পমেয়াদি বেশ ভালো সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেওয়ায় স্বল্পমেয়াদি সম্ভাবনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এর প্রভাব আগামীতে আরও দৃশ্যমান হবে। এপ্রিলে সংস্থাটি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ প্রক্ষেপণ করেছিল। অক্টোবরে এসে তা কমিয়ে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করা হয়েছে। ওই সময়ের জন্য প্রবৃদ্ধির হার কমানো হয়েছে দশমিক ২ শতাংশ। বিদায়ি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য এপ্রিলে প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছিল ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। অক্টোবরে এসে তা কমিয়ে করা হয়েছে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে প্রবৃদ্ধির হার কমানো হয়েছে দশমিক ৩ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের জন্য এপ্রিলে প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করেছিল ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। অক্টোবরে এসে তা ২ দশমিক ১ শতাংশ কমিয়ে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে প্রবৃদ্ধির হার কমানো হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে অপর এক প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশে নেমে আসতে পারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুারোর (বিবিএস) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে দেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। আগের তিন প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি আরও বেশি হয়েছিল। শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি কম হওয়ায় বিদায়ি অর্থবছরে গড় প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে।

আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এখনও প্রাইমারি ব্যালেন্সের স্থিতি চলতি অর্থবছরেও নেতিবাচক থাকবে। বৈদেশিক ঋণ পরিস্থিতিতেও চাপে থাকতে হবে।

ভারতের প্রবৃদ্ধির হার কমানো হয়নি, সাড়ে ৬ শতাংশে স্থিতিশীল রয়েছে। চীনের প্রবৃদ্ধি দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে সাড়ে ৪ শতাংশ হতে পারে। নেপালের প্রবৃদ্ধি দশমিক ৩ শতাংশ কমিয়ে ৪ দশমিক ৯ শতাংশ করা হয়েছে। থাইল্যান্ডের প্রবৃদ্ধি দশমিক ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, এ অঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার কমে আসবে। চলতি বছরের মধ্যে তা ২ দশমিক ২ শতাংশে নামবে। আগামী বছরে তা সামান্য বেড়ে ২ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে।

এদিকে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার এখনও বেশ বেশি। চলতি অর্থবছরে এ হার ৯ দশমিক ৭ শতাংশে থাকতে পারে। তবে বছর শেষ হওয়ার আগে তা বেড়ে ১০ শতাংশেও উঠতে পারে।

বিনোদন

অমিতাভ বলেন, “খুচরো ছিল না তো কি হয়েছে, সহযাত্রীর কাছে টাটাজির কিছু টাকা চাইতে কোনো সমস্যা হয়নি।“

পারিবারিক ব্যবসাকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রতিষ্ঠিত করা ভারতের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি প্রয়াত রতন টাটা যাপিত জীবনে কতটা সাধারণ ছিলেন তার একটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন বলিউডি মহাতারকা অমিতাভ বচ্চন।

এনডিটিভি লিখেছে কৌন বনেগা ক্রোড় পতিতে রতন টাটার সঙ্গে এক যাত্রাপথের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন বিগ বি।

অমিতাভ বলেছেন, একবার দুজনে একসঙ্গে একই বিমানে চড়ে লন্ডন যাচ্ছিলেন। হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর নিজের সহকারীকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না রতন টাটা।

“তখনই তিনি কাউকে ফোন করার জন্য আমার কাছে কিছু খুচরো টাকা ধার চান। আমি ভাবতেই পারিনি উনি এটা বলবেন। আসলে ওনার মত মানুষ সচারচর হয় না। খুচরো ছিল না তো কি হয়েছে, সহযাত্রীর কাছে টাটাজির কিছু টাকা চাইতে কোনো সমস্যা হয়নি।“

গত ৯ অক্টোবর মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থা রতন টাটা মারা যান, তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।

রতন টাটা ১৯৯১ সালে টাটা শিল্প গোষ্ঠীর দায়িত্ব নেন। তিনি কোরাস ও জাগুয়ার ল্যান্ড রোভারের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি একীভূত করে অধিগ্রহণ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি ইস্পাত থেকে তথ্য প্রযুক্তি খাত পর্যন্ত বহু ক্ষেত্রে টাটা গোষ্ঠীর প্রভাব বিস্তারে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

তিনি ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব পদ্ম বিভূষণ পেয়েছেন। রতন টাটা ২০১২ সালে অবসর নিলেও শিল্প গোষ্ঠীটিকে পরামর্শ দেওয়া চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি সমাজসেবায়ও সক্রিয় ছিলেন।

জাতীয়

জেল হত্যা দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনসহ তিন দফা দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দেবেন বলে জানিয়েছেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজ।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা জানান সোহেল তাজ। সোহেল তাজ তার ফেসবুকে লেখেন, আগামী ৩ নভেম্বর কলঙ্কময় জেল হত্যা দিবস। দেখতে দেখতে ৪৯ বছর পার হয়ে গেলো অথচ এখন পর্যন্ত জাতির চার বীর যাদের নেতৃত্বে সফলভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হলো, যাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলাম- আজ অবধি রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের কোনো স্বীকৃতি নেই। এটা মেনে নেওয়া যায় না!

আমার দাবি:

১. যেহেতু ১০ই এপ্রিল, ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়, সেহেতু বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র (প্রজাতন্ত্র) হিসেবে জন্ম লাভ করে। তাই এ দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা করতে হবে।

২. ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে।

৩. জাতীয় চার নেতাসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সব বেসামরিক ও সামরিক সংগঠক, পরিচালক, অমর শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম, অবদান ও জীবনীসহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তকে ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

আমি মনে করি, আমার এ তিন দাবি ন্যায্য ও যৌক্তিক এবং এটা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবার প্রাণের দাবি।

সেই লক্ষ্যে আমার পরবর্তী কর্মসূচি:

আগামী ৩ নভেম্বর ২০২৪, রোববার বিকেল সাড়ে ৩ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আমি অবস্থান নেবো এবং পরবর্তীতে পদযাত্রা করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেবো। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে থেকে বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার উদ্দেশ্যে হেটে যাত্রা শুরু করবো। এ সমাবেশে স্বাধীনতা/মুক্তিযুদ্ধের/বৈষম্যবিরোধী চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে অংশ নেওয়ার জোর আহ্বান জানাচ্ছি।

রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে।

আগামীকাল ‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে তিনি আজ এ কথা বলেন।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস বলেন, ‘ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বিনিময়ে অর্জিত নতুন বাংলাদেশে ৫৩তম ‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে আমি দেশের সকল সমবায়ীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।’

তিনি বলেন, অর্থনীতিকে গতিশীল করে গড়ে তুলতে সমবায় অঙ্গনেও সংস্কার প্রয়োজন। আমাদের সমাজে উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য দক্ষ ও টেকসই সমবায় ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবারের জাতীয় সমবায় দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘সমবায়ে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সমবায় খাত দেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে অন্তর্বর্র্তী সরকার দেশের স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী নিবিড় পেশা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সহজ শর্তে সমবায়ীদের ঋণ সুবিধা, প্রযুক্তিগত ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সমবায়ীদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে যাচ্ছে। একটি নতুন অর্থনীতির স্বপ্ন বাস্তবায়নে সমবায়কে আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে।

তিনি ৫৩তম ‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন