জাতীয়

জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সব ধরনের সেবা পেতে এখন থেকে নির্বাচন কমিশনের হটলাইন নম্বর ১০৫-এ টোল ফ্রি কথা বলা যাবে।

সোমবার (২৮ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখার পরিচালক শরীফুল ইসলাম প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ সেবা মিলবে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন ভোটার নিবন্ধন, এনআইডি সংশোধন, ভোটার ঠিকানা পরিবর্তনসহ নাগরিক সেবায় জেলা, উপজেলা ও থানা অফিসে যোগাযোগ করা যাবে।

সেই সঙ্গে প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশন হটলাইন ১০৫-এ টোল ফ্রি সেবা নেয়ার অনুরোধ জানায় ইসি।

জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সূর্যসেন হল শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মোয়াজ্জেম এইচ রাকিব সরকার ও শামসুন্নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খাদিজা আক্তার ঊর্মিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (২৭ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা করেছিলেন মোয়াজ্জেম এইচ রাকিব সরকার। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তা জানাননি ডিএমপির এ কর্মকর্তা।

মুহাম্মদ তালেবুর রহমান আরও বলেন, পৃথক অভিযানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শামসুন্নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খাদিজা আক্তার ঊর্মিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি শাহবাগ থানায় দায়ের করা এজাহারনামীয় আসামি।

জাতীয়

বহুল কাঙ্ক্ষিত বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের স্বাক্ষরের পর রোববার প্রস্তাবটি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে- মামলার সংখ্যা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম, অধস্তন আদালতের বিচারকের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ নানা কারণে সুপ্রিমকোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মপরিধি ব্যাপক হারে বেড়েছে। এসব বিবেচনায় বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় স্থাপন জরুরি। শুধু পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই অধস্তন আদালতের বিচারকগণের শৃঙ্খলা, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি ও অন্যান্য বিষয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব।

বিচার বিভাগ পৃথককরণসংক্রান্ত মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আংশিক বাস্তবায়ন করা হয় ২০০৭ সালে। ওই বছর সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এক অধ্যাদেশ জারি করে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করা হয়। কিন্তু গত ১৭ বছরেও বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। দায়িত্ব নেওয়ার পরই প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কার্যকর ভূমিকা নেন। সে লক্ষ্যে ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিমকোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে অভিভাষণ দেন। সেখানে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, অ্যাটর্নি-জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানসহ সুপ্রিমকোর্ট বারের সভাপতি ও সেক্রেটারি উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান বিচারপতি তার অভিভাষণে দেশের বিচার বিভাগের জন্য রোডম্যাপ তুলে ধরেন, যাতে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, স্বতন্ত্রীকরণ ও প্রাতিষ্ঠানিক পৃথকীকরণের বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়। অভিভাষণে তিনি উল্লে­খ করেছিলেন যে, বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় স্থাপনের জন্য তিনি শিগগিরই পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তারই ধারাবাহিকতায় সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের মতামত গ্রহণপূর্বক বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় গঠন সংক্রান্ত প্রস্তাবনা রোববার আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

প্রস্তাবে যা বলা হয়েছে : আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের তিনটি বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার পৃথকীকরণ কার্যকররূপে বাস্তবায়িত না হলে রাষ্ট্রে সংবিধানের সুসংহত চর্চা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এর ফলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগগুলোর মধ্যে ক্ষমতার শুদ্ধ ভারসাম্য বজায় রাখার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা একদিকে যেমন ব্যাহত হয়, তেমনি সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশ একটি সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিশেষ করে, দীর্ঘদিন ধরে বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের কর্তৃত্ব প্রয়োগের প্রবণতার যে চর্চা অব্যাহত রয়েছে তা রোধ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে, এর ফলে স্বাধীনতার পর হতে অদ্যাবধি আমাদের দেশে আইনের শাসন ও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা চর্চার সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অথচ, আমাদের সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ নিশ্চিতকরণকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

একথা অনস্বীকার্য যে, এমন একটি প্রেক্ষাপট সত্ত্বেও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের ৭৯/১৯৯৯ নম্বর সিভিল আপিল মামলার রায়ে (যা মাসদার হোসেন মামলা নামেই অধিক সমাদৃত) নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পূর্ণ রূপরেখা তুলে ধরার মাধ্যমে আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতির বাস্তবায়নের পথকে সুগম করে দিয়েছে।

ওই রায়ে ক্ষমতার পৃথকীকরণের যে রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে তার অন্যতম মৌলিক ভিত্তি হলো দেশের বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের সর্বোত্তম কার্যকর উপায় স্বাধীন বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। এ কারণে ওই মামলার রায়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত বর্তমানে প্রচলিত দ্বৈত-শাসন কাঠামো তথা অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ, বদলি, শৃঙ্খলা প্রভৃতি বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের যে যৌথ এখতিয়ার রয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করে বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠাকে ক্ষমতার পৃথকীকরণের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসাবে বিবেচনা করেছে।
বিগত বছরগুলোতে রাজনৈতিক সরকারের অনীহার কারণে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ সম্ভবপর হয়নি। জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বর্তমান সময় হচ্ছে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের শ্রেষ্ঠ সময়। এ প্রচেষ্টার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ হতে সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা। কেননা, শুধু পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই আমাদের দেশে দক্ষ, নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন বিচার কাজের মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদে হাইকোর্ট বিভাগের অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ওপর অর্পণ করা হয়েছে। বর্তমানে সুপ্রিমকোর্ট রেজিস্ট্রি অধস্তন আদালতের বিভিন্ন বিষয় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সুপ্রিমকোর্ট তথা হাইকোর্ট বিভাগকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করে থাকে। কিন্তু হাইকোর্ট বিভাগের এই তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ নয়। কেননা বিদ্যমান কাঠামোতে আইন মন্ত্রণালয় হতে অধস্তন আদালতসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব আসার পর হাইকোর্ট বিভাগ তার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুসারে অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ হাইকোর্ট বিভাগের একচ্ছত্র অধিকার। তাই সাংবিধানিক এই বাধ্যবাধকতা সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক।

জাতীয়

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ছয়জনের জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় সারা দেশে এক হাজার ২৪৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

রোববার (২৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২০৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২৭৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৬৭ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫১ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৩ জন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চারজন রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ১৯৫ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে ৫২ হাজার ৫৬০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৬ হাজার ৯১১ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক দুই শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক আট শতাংশ নারী রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২৭৭ জন।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

জাতীয়

অনলাইনে পোস্ট করা বিষয়গুলোর পেছনের উদ্দেশ্য মূল্যায়ন করে আসল মতলব বোঝা সম্ভব হয়।

গবেষণা করতে গিয়ে যুক্তরাজ্যের ‘লাফবরাহ ইউনিভার্সিটি’র দুই গবেষক অ্যান্ড্রু চ্যাডউইক এবং ক্রিস্টিয়ান স্টেট দেখতে পান- বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকারীরা প্রতিনিয়ত ভুল ও অসত্য তথ্যের শিকার হন।

এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে গেলে জীবনের একটি অংশ হয়ে গেছে। তবে এটা ঠিক যে, সত্য সংবাদের উৎস হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর নির্ভর করা যায় না। তাই ‘অসত্য খবর’ চিহ্নিত করার পন্থাগুলো জানা থাকা প্রয়োজন।

সাধারণত দুই ধরনের অসত্য খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পায়।

এই দুই গবেষক ব্যাখ্যা করেন, “একটা হলে ‘মিসইনফরমেইশন’ বা ভুল তথ্য অন্যটি হল ‘ডিসইনফরমেইশন’ বা রটনা বা গুজব।”

কোনো ব্যক্তি বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নির্দিষ্ট কোনো পেইজ থেকে ‘মিসইনফরমেইশন’ বা ভুল তথ্য প্রকাশ করার পেছনে কোনো উদ্দেশ্য থাকে। সাধারণত প্রতারণা ষড়যন্ত্র মূলক তথ্য, বানোয়াট প্রতিবেদন বা ব্যাঙ্গাত্মত তথ্য দিয়ে এটা করা হয়।

সাধারণত কোনো জনমত গড়ার উদ্দেশ্যে এই ধরনের ভুল তথ্য প্রকাশ করা হয়।

অন্যদিকে ‘ডিসইনফরমেইশন’ বা গুজব ছড়ানোর প্রধান উদ্দেশ্যই থাকে ঠকানো। আর সাধারণত ভুল তথ্য ছড়ানোর কৌশলগুলোই এই ক্ষেত্রে ফলানো হয়।

যে কোনো ধরনের অসত্য খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসা মানে ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। কারণ অনেক মানুষই তথ্য যাচাই বাছাই না করে ‘শেয়ার’ করা শুরু করেন।

তাই এই গবেষকদ্বয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল তথ্য যাচাই করার ক্ষেত্রে কয়েকটি নজর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন।

ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট

যদি ‘ফলো’ করা কোনো ব্যক্তির দেওয়া তথ্য নিয়ে সন্দেহ জাগে তবে তাকে প্রশ্ন করা এবং সেই হিসেবে যাচাই করা যেতেই পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সাধারণত মানুষের ব্যবহারের পরিধির ওপর নির্ভর করে চলে, এখানে ভুল তথ্য বা গুজব গননা করা সম্ভব নয়। তাই অসত্য খবর চিহ্নিত করতে কিছু প্রশ্ন সাহায্য করতে পারে।

যিনি তথ্যটি ‘শেয়ার’ করছেন সেটা কি ব্যক্তিগত আবেগ নাকি পেশাদার দৃষ্টিভঙ্গী থেকে করছেন?

‘কনটেন্ট’টি কোনো বিষয়ের দিকে নজর দিচ্ছে।

তথ্যগুলো কি যুক্তিসঙ্গত?

খবরে বিশ্বাসযোগ্য কোনো উৎসের কথা বলা আছে কি-না?

যে অ্যাকাউন্ট থেকে ‘শেয়ার’ করা হচ্ছে, তার জন্য সেটা কতটা গুরু্ত্বপূর্ণ?

ব্যবসায়িক বা পেশাদার অ্যাকাউন্টস

বর্তমানে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য সফল করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করা নতুন কিছু নয়। আর এটা প্রচরণার একটা কৌশল হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে অনেকে সময় সর্বসাধারণকে অনেক সময় নির্দিষ্ট ক্রেতা শ্রেণিকে চিহ্নিত করে তথ্য প্রচার করা হয়।

তাই কোনো বিষয়ে প্রচারণামূলক তথ্য সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যমে ঘোরাঘুরি করলে জানার চেষ্টা করতে হবে, সেটা আপনার প্রয়োজন? বাজারে কি এরকম পণ্য আরও আছে? সেগুলোর সাথে এগুলোর কার্যকারিতায় পার্থক্য কোথায়? সেবা বা পণ্য প্রদান করতে গিয়ে, ক্রেতার ব্যক্তিগত তথ্য নেওয়া হচ্ছে কি-না?

এক্ষেত্রে জনস হপকিন্স ইনফরমেইশন সোসাইটি ইন্সটিটিউট’য়ের নিরাপত্তা বিষয়ক জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী জোয়ি ক্যারিগান বলেন, “বিশ্বস্ত ও আস্থাযোগ্য মিডিয়ার উৎসের তালিকা করে রাখা উচিত।”

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তিনি আরও বলেন, “খবর-প্রতিবেদন এবং ব্যক্তিগত অভিমতের পার্থক্য করতে হবে। সংবাদপত্রগুলো অনেক সময় নানান মানুষের মতামত প্রকাশ করে। যে কোনো পেশাদান উন্নতমানের সংবাদ সংস্থা তাদের প্রতিবেদন ও অন্যদের মতামত আলাদাভাবে প্রকাশ করে। এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।”

‘ফ্যাক্ট চেকিং টুলস’ ব্যবহার করেও তথ্য যাচাই করা সম্ভব। যেমন- Snopes, PolitiFact, factcheck.org এবং Leadstories.com

ক্যারগান বলেন, “এই ধরনের ‘টুলস’গুলো মিথ্য খবর চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। তবে মনে রাখতে হবে- এই সময়ে চোখের দেখা মানেই বিশ্বাসযোগ্য নয়।”

‘এআই’ নির্ভর ছবি, ‘ডিপ ফেইক’ করা ভিডিও ব্যবহার করে ভুল তথ্য প্রচার করা এই সময়ে সহজ বিষয় হয়ে গেছে।

তাই ক্যারিগান বলেন, “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যাই আসুক সবই তীক্ষ্ণ নজরে সন্দেহ নিয়েই দেখতে হবে। যে কোনো খবর দেখেই ঝাপায় পড়ে বিশ্বাস করা যাবে না। আবার এটাও মনে রাখতে হবে- জনজীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা যখন অধিকাংশ সাধারণ মানুষ সরাসরি সামাজিক মাধ্যমে প্রচার বা শেয়ার করা শুরু করে সেগুলোর ক্ষেত্রে তথ্য ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমই থাকে।”

জাতীয়

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম এনডিসি পুলিশি কার্যক্রম আরও বেগবান করার জন্য পুলিশ সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি আজ শুক্রবার বিকেলে পঞ্চগড় জেলা পুলিশ লাইনসের ড্রিল শেডে পঞ্চগড় জেলা পুলিশের অফিসার ও ফোর্সের সাথে এক বিশেষ কল্যাণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ নির্দেশনা দেন।

সভায় রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আমিনুল ইসলাম, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মজিদ আলী, পঞ্চগড় জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী, ঠাকুরগাঁও জেলার পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম এবং পঞ্চগড় জেলার পুলিশ অফিসার ও ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।

আইজিপি বলেন, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন আমাদের জন্য দেশ গড়ার এক নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি; নতুন সমাজ বিনির্মাণের সুযোগ পেয়েছি।

তিনি বলেন, এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমরা বাংলাদেশ পুলিশকেও গড়ে তুলতে চাই। আমরা নিজেরা অন্যায় করবো না; অন্যকেও অন্যায় করার সুযোগ দিবো না।’

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ একটি টিম। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পুলিশ বাহিনীকে গড়ে তুলতে হবে।

পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে পুলিশ প্রধান বলেন, জনগণের সাথে পেশাদার আচরণ করতে হবে। তাদের প্রত্যাশিত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।

ফোর্সের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করে আইজিপি বলেন, কল্যাণের পাশাপাশি ফোর্সের শৃঙ্খলা কঠোরভাবে বজায় রাখতে হবে।

তিনি তার বক্তব্যের শুরুতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সকল শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। আইজিপি আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।

পরে তিনি পঞ্চগড় সদর সার্কেলের নবনির্মিত অফিস ভবন উদ্বোধন করেন।

জাতীয়

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসসিয়েশনের (বিওএ) সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বিওএ’র নির্বাচন কমিশনার এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা গেছে, পদের বিপরীতে একাধিক মনোনয়ন পত্র না জমা হওয়ায় এবং একমাত্র মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ায় জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।

বিওএ’র সভাপতি পদে সেনাপ্রধান দায়িত্ব পালন করে আসছেন নির্বাচিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বিওএ সভাপতি হয়েছেন।

সেনাপ্রধান হিসেবে অবসরের পর জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ অলিম্পিকের সভাপতি থেকে পদত্যাগ করেন। সেই শূন্য পদে নির্বাচনে উদ্যোগ নেয় বিওএ।

বিওএ সভাপতি নির্বাচনে খসড়া ভোটার তালিকায় ৭১ জন কাউন্সিলর ছিলেন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, মন্ত্রণালয় অনেক ফেডারেশন কর্মকর্তাকে অব্যাহতি প্রদান করায় শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২।

জাতীয়

এইসব প্রযুক্তি বড় পরিসরে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যে অর্থপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারবে, তার প্রমাণ এখনও মেলেনি।

বেশ কিছু প্রযুক্তি কোম্পানি সম্ভবত ভেবে বসে আছে, তারা বিভিন্ন নতুন টুল দিয়ে আবহাওয়া থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো ঘটনা ঠেকাতে পারবে। কিন্তু আসলেই কি তাই?

তবে, বহুল প্রচলিত ধারণা হচ্ছে, আমাদের গ্রহটি এরইমধ্যে উত্তপ্ত অবস্থায় আছে এবং একে দ্রুত শীতল করা গেলে তা গুরুতর ক্ষতি এড়াতে সহায়ক হবে। এই নতুন গবেষণাটি ওই ধারণায় স্রেফ পানি ঢেলে দিয়েছে। সম্প্রতি বিজ্ঞানভিত্তিক জার্নাল নেচার-এ প্রকাশিত এই গবেষণায় সতর্ক করা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বেশিরভাগ ক্ষতি হয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ার কারণে, যা ঠেকানো সম্ভব নয়।

এর ফলে, বিভিন্ন দেশের সরকার ও কোম্পানিগুলোর জীবাশ্ম জ্বালানী থেকে দূষণ হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন বন্ধ বা ধারণ করার চেয়েও জরুরী বিষয় হয়ে উঠেছে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে প্রযুক্তি সাইট ভার্জ।

“জলবায়ু পরিবর্তন এমন পরিণতি নিয়ে আসে, যা আর বদলানো সম্ভব নয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রতি ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য,” গবেষণাপত্রটি প্রকাশ পাওয়ার আগে সংবাদকর্মীদের বলেছেন এই গবেষণার প্রধান লেখক ও জলবায়ুর প্রভাব নিয়ে গবেষণা করা সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অ্যাপ্লায়েড সিস্টেমস অ্যানালাইসিস’-এর প্রধান কার্ল-ফ্রেডরিখ শ্লেউসনার।

বিভিন্ন স্টার্টআপ কোম্পানি এমন বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি বিকাশে কাজ করছে, যেগুলো বিভিন্ন শীর্ষ দূষণকারী ব্যবস্থা থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। এর মধ্যে রয়েছে বাতাস, সমুদ্র থেকে শুরু করে পাথর বা কংক্রিট থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড পরিশোধন।

এইসব প্রযুক্তি বড় পরিসরে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যে অর্থপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারবে, তার প্রমাণ এখনও মেলেনি।

মাইক্রোসফট ও গুগলের মতো টেক জায়ান্টরা কার্বন সরিয়ে ফেলার এইসব উদিয়মান কৌশলের সবচেয়ে বড় সমর্থক।

এমনকি তারা ‘নেট জিরো’ বা ‘নেট নেগেটিভ’ কার্বন নির্গমনে পৌঁছানোর লক্ষ্যে অঙ্গীকারও করেছে। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এআই ডেটা সেন্টার তৈরির কারণে কার্বন নির্গমন বেড়ে গেছে।

আর, গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন না করেই এইসব কোম্পানির কার্যক্রম চালানোর মতো যথেষ্ট নবায়নযোগ্য শক্তির যোগান দেওয়া এখনও সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

এদিকে, প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো কার্বন সরিয়ে ফেলার লক্ষ্যে বিভিন্ন চুক্তি করছে যাতে এর থেকে সৃষ্ট জলবায়ু দূষণের প্রভাব কমিয়ে ফেলা যায়।

জাতীয়

‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ থেকে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার এবং আহত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে প্রত্যেক শহিদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা এবং আহত প্রত্যেক ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।

বুধবার ফাউন্ডেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই সভা হয়।

পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এদিকে আগেই সিদ্ধান্ত আছে, আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার খরচ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দেবে।

এর আগে মঙ্গলবার ‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’এ ১০০ কোটি টাকা অনুদান দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে এই টাকা দেওয়া হয়।

জাতীয়

প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)-এর মহাপরিচালক (ডিজি) এবং বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) পৃথক প্রজ্ঞাপনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) আইন, ২০১৮-এর ধারা ৯(২) অনুযায়ী ফারুক ওয়াসিফকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে পিআইবি মহাপরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন, ২০১৪ এর ধারা ১০(২) অনুযায়ী মুহাম্মদ আবদুল্লাহকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।