বিনোদন

দেশে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। বন্যাদুর্গতদের উদ্ধারে ইতোমধ্যেই সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড, বিজিবি ও নৌবাহিনী যোগ দিয়েছে।

সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের পাশাপাশি চলচ্চিত্রশিল্পী, অভিনেতা-অভিনেত্রী, ইউটিউবার, ইনফ্লুয়েন্সারাসহ সংগীত শিল্পীরাও।
তাদেরই একজন ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ বিজয়ী মডেল-অভিনেত্রী রাফাহ নানজিবা তোরসা। বন্যার্তদের সহায়তায় টিম নিয়ে এই অভিনেত্রী ছুটে গেছেন চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির প্রত্যন্ত অঞ্চলে।

শনিবার (২৪ আগস্ট) থেকে বন্যার্তদের উদ্ধারের পাশাপাশি শুকনা খাবার, কাপড়, পানি এবং ঔষধ নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ালেন তোরসা। তার টিমের কয়েকজন ফেনী ও নোয়াখালীতে গেল দুই দিন ধরে অবস্থান করছে বলে জানিয়েছেন তিনি। বন্যাকবলিত চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলায় বানভাসিদের দুয়ারে দুয়ারে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন।

বন্যাকবলিত এলাকা থেকে তোরসা বলেন, আমরা ভয়ংকার সময় পার করছি। স্বাধীনতা পাওয়ার চেয়ে রক্ষা করা অনেক কঠিন। ভারত পানি ছাড়ার বিষয়টি আগে থেকে জানালে সবাই সতর্ক থেকে মেকাবেলার প্রস্তুতি নেওয়া যেত। তিস্তার বাঁধ নিয়ে বছরের পর বছর আমরা ভোগান্তির শিকার। কিন্তু আমাদের দমানো যাবে না। যেকোনো দুর্যোগ আমরা হাসিমুখে প্রতিহত করতে পারি।

তিনি বলেন, আমরা যেমন রাজপথে দুহাত মেলে বুকে গুলি নিতে পারি, তেমনি বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি। এই মুহূর্তে হালদার কাছাকাছি অবস্থান করছি। যেখানে গাড়ি যাওয়ার সুযোগ নেই। একেবারে ভেতরে কিছু মানুষ আটকে আছে। আমরা তাদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি। আশা রাখছি, অচিরেই আমরা এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারব। উপদেষ্টাদের কাছে অনুরোধ থাকবে তিস্তার বাঁধে নজর দেওয়ার।

বিনোদন

বলিউড অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাইয়ের বিবাহবিচ্ছেদের আলোচনা-সমালোচনা চলছে অনেক দিন ধরেই। এ নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কিংবদন্তি অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন একটি পরামর্শ দিয়েছেন, যা নিয়ে নেটিজেনদের মাঝে শুরু হয়েছে নানা সমালোচনা।

বচ্চন পরিবার অনেক দিন ধরেই সামাজিকমাধ্যমে বেশ কিছু বিষয়ের জন্য শিরোনামে এসেছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে— অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার বিবাহবিচ্ছেদ। মনে করা হচ্ছে, এই দম্পতির সম্পর্কে ফাটল ধরেছে এবং শিগগিরই তারা বিবাহবিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন বলে জানা গেছে। যদিও অভিষেক বা ঐশ্বরিয়ার তরফে এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এসবের মধ্যেই বলিউড মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন’কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানে ‘বিবাহিত দম্পতিদের জীবনযাপন’সংক্রান্ত একটি মন্তব্য নেটিজেনদের নজর কেড়েছে।

অমিতাভ বচ্চনের কুইজ শো ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ ১৬ আগস্ট শুরু হয়েছে। এই শো চলাকালীন অভিনেতাকে দেখা গেছে প্রতিযোগীদের সঙ্গে কথা বলে মজা করতে। তাদের জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে চাওয়া হয়। এর উদ্দেশ্য হলো যে গেমটি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানা। এ পর্বে অমিতাভ বচ্চন একজন প্রতিযোগীকে পরামর্শ দিয়েছিলেন কীভাবে বিয়ের পরও রোম্যান্স বাঁচিয়ে রাখা যায়।

অমিতাভের এ পরামর্শ এখন তার ছেলে অভিষেক বচ্চন ও পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়া রাইয়ের বিবাহবিচ্ছেদের খবরের সঙ্গে যুক্ত বলে অনেকেই মনে করছেন। আসলে অমিতাভ শোতে আসা প্রতিযোগী দীপালি সোনিকে তার প্রেমের গল্প সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন। এ কথা শুনে প্রতিযোগী বলেন, তার বিয়েটা পুরোপুরি সাজানো ছিল। কিন্তু তিনি তার স্বামীকে ভালোবাসতে শুরু করেন হঠাৎ করেই। এখন দুজন ২৫ বছর ধরে একসঙ্গে আছেন। দিপালীর স্বামী জানান, তিনি যেখানেই যান স্ত্রীকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করেন।

এ কথা শুনে অমিতাভ বচ্চন বিবাহিত দম্পতিদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘যেসব স্বামী-স্ত্রী আমাদের কথা শুনছেন। আপনারা যেখানেই যান, সেখানে একে অপরের সঙ্গে ভিডিও করুন। এ ক্ষেত্রে রোম্যান্সও ভরপুর থাকে বলা চলে।

বিগবির এ বক্তব্য নেটিজেনদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এ অভিনেতার এই বক্তব্য এমন এক সময়ে ভাইরাল হয়েছে, যখন অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাইয়ের বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা উঠেছে।

বিনোদন

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর নির্যাতনের পরপরই যারা ফ্রন্টলাইনে থেকে প্রতিবাদ করেন তার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল। বর্তমানে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন বিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছেন।

স্বাভাবিকভাবেই আসিফ নজরুলের কাছে সাধারণ আগ্রহের বিষয়ে পরিণত হয়েছেন।
সেই ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে আসিফ নজরুলের একটি ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। সেই স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুল লিখেছিলেন তার হাতে ক্ষমতা থাকলে দেশের উন্নয়নের জন্য তিনি কি কি পদক্ষেপ নিতেন।

সেই স্ট্যাটাসটি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন (প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় স্ত্রী শাওন। আর ড. আসিফ নজরুল বিয়ে করেছেন হুমায়ূন আহমেদের প্রথম ঘরের সন্তান অভিনেত্রী শিলা আহমেদকে)।

এখন যেহেতু আসিফ নজরুলের হাতে ক্ষমতা এসেছে তাই তার সেই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করার সময় এসেছে। তাই শাওন ক্যাপশনে লেখেন, ‘এখন নিশ্চয় হবে। আশায় আছি। ’ শাওনের পোস্ট দেখার পরও অনেক নেটিজেন সেই স্ট্যাটাস শেয়ার করতে থাকেন। সবার প্রত্যাশা আসিফ নজরুল যেন তার পূর্বের দেওয়া কথা রাখেন।

স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুল লিখেছিলেন-

যদি ক্ষমতা থাকতো আইন করতাম: বর্তমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীগণ চিকিৎসা নিতে বিদেশে যেতে পারবেন না। ক্ষমতা, চাকুরী বা ব্যবসা কোনভাবেই তাদের সন্তানরা সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট হতে পারবেন না।

সপ্তাহে অন্তত একদিন তাদের গণপরিবহনে চড়তে হবে। রাস্তায় চলাকালে তারা অন্য একটি যানবাহনও থামিয়ে রাখতে পারবেন না।

বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে তারা অতি জরুরী ছাড়া কোন সফরসঙ্গী নিতে পারবেন না, এ বিষয়ে সংসদকে জানাতে হবে।

জনগণের টাকায় কোন কিছু উদ্বোধন বা জনগণকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে তাদের নিজেদের নাম ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হবে। তাদেরকে মহামান্য ও মাননীয় বলা নিষিদ্ধ হবে।

তাদের ও তাদের পরিবারের দেশে বিদেশে সকল সম্পত্তি ও আয়ের বিবরণ জনগণকে জানাতে হবে। দুদকের একটি সম্পূর্ণ স্বাধীন ইউনিট শুধুমাত্র তাদের বিষয়ে নজর রাখবে।

অন্যান্য ক্ষেত্রেও আরো বহু কিছু করতাম। যারা লুটেরা, চোর আর সন্ত্রাসী- তাদের জীবন নরক বানিয়ে ছাড়তাম।

বিনোদন

ছাত্র আন্দোলনের হাত ধরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদল। টানা রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়েছে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে ও পার বাংলার তারকা অভিনেতারাও অভিনন্দন জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের বাকি সদস্যদের। বিষয়টি নিয়ে সরব অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতিও। তবে তার কথার সুরে ক্ষোভ, অভিমান! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তুলেছেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অর্জিত সরকার শুরুই করল বৈষম্য দিয়ে?’

কেন জ্যোতিকা এত ক্ষোভ? সে কথাও তিনি পোস্টে লিখেছেন। দেশের পরিস্থিতি আগের তুলনায় স্বাভাবিক। ফলে, যারা এত দিন সমাজমাধ্যম থেকে দূরে, তারাও ক্রমশ নিজেদের ফেসবুকে মেলে ধরছেন। সেই সুর অভিনেত্রীর লেখনীতেও— ‘নতুন বাংলাদেশের প্রথম দিন। ভয়ঙ্কর ক’টা দিনের পর, বাক্‌স্বাধীনতার প্রথম দিনে এই লেখার মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতা উদযাপন শুরু করলাম!’ তার পরেই তিনি আসল বক্তব্যে গিয়েছেন। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সরকার শপথ নিয়েছে। রাষ্ট্রের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে শুধু কুরআন রাখা হয়েছে। অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ রাখা হয়নি! এতেই তিনি অবাক এবং বিস্মিত।

কারণ, বরাবর দেখে এসেছেন, বাংলাদেশে যে সব অনুষ্ঠানে ধর্মগ্রন্থ রাখা করা হয়, সেখানে কুরআন, গীতা, বাইবেল ও ত্রিপিটকও থাকে। অথচ, এ দিন কেবল একটি ধর্মগ্রন্থই রাখা হয়েছে। তার আরও যুক্তি, ব্যক্তিগত ভাবে তিনি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে ধর্মগ্রন্থ রাখার প্রয়োজনীয়তা দেখেন না। কিন্তু যা এত দিন ধরে যা পালিত হয়ে আসছে, তার অন্যথাই বা ঘটবে কেন, জানতে চেয়েছেন জ্যোতিকা। তাই তার ক্ষোভ, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে যে সরকারের জন্ম, তাকে তো শুরু থেকে বৈষম্যহীন হতে হবে! অভিনেত্রীর মন্তব্যবাক্সে ইতিমধ্যেই তাকে অনেকে সমর্থন জানিয়েছেন। খবর আনন্দবাজার অনলাইনের।

বিনোদন

১৭৫ বছরের পুরোনো শতাধিক শ্যাম্পেনের বোতল খুঁজে পেয়েছেন পোলিশ ডুবুরিদের একটি দল। ডাইভিং করতে করতে সমুদ্রতলে তারা এগুলোর হদিস পান। এনডিটিভি।

বাল্টিক সাগরে অবস্থিত ওল্যান্ড দ্বীপের দক্ষিণ থেকে প্রায় ২০ নটিক্যাল মাইল দূরে গত ১১ জুলাই ডুব দিয়েছিলেন দুই ডুবুরি। প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে সেখানে অনুসন্ধান চালাচ্ছিলেন তারা।

সেখানেই তাদের নজরে পড়ে একটি ডুবন্ত জাহাজ। একটি ডাইভিং গ্রুপের সদস্য ছিলেন এই দু’জন। বিষয়টি নজরে পড়ার পর নিজেদের গ্রুপকে বিষয়টি জানায় তারা। এরপর সেখানে হাজির হয় ৪০ জন ডুবুরির একটি দল। ওই দলের প্রধান টমস স্টাচুরা বলেন, সমুদ্রের প্রায় ১৯০ ফুট গভীরে ওই জাহাজে সন্ধান চালিয়ে পাওয়া গেছে সেল্টার নামের এক জার্মান ব্র্যান্ডের মিনারেল ওয়াটারের বোতল ও প্রচুর পরিমাণ শ্যাম্পেন।

গবেষকদের অনুমান, শ্যাম্পেনের বোতলগুলি ১৮৫০ থেকে ১৮৬৭ সালের মধ্যে তৈরি হয়। জাহাজে যা মালপত্র রয়েছে তা উদ্ধারে এক বছর লেগে যেতে পারে।

বিনোদন

নারীবাদ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচিত হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি। কয়েক মাস আগে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, নারীবাদের জন্যই সমাজ রসাতলে গেছে।

কোনো নারী স্বেচ্ছায় বিয়ে করছেন না, সন্তানধারণ করছেন না— এ বিষয়টির সমালোচনা করেছিলেন নোরা।

ফের সেই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী। নোরার দাবি, তার কথার অর্থ কেউ বুঝতে পারেননি। সেই সঙ্গে নিজের সেই মন্তব্যের জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন ইন্দো-কানাডিয় এ ড্যান্সার।

সংবাদমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে নোরা জানিয়েছেন, যারা সত্যিই নারীবাদী তাদের উদ্দেশে তিনি ওই মন্তব্য করেননি। অথবা যারা নারীদের অধিকার নিয়ে সোচ্চার, তাদের জন্যও নয়। অভিনেত্রী জানান, তার মন্তব্যের নিশানায় ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর ‘তথাকথিত নারীবাদ’।

নোরা বলেন, একটা বিষয় পরিষ্কার করে দিতে চাই। তা হলো- এ সমস্যা ভারতের নয়। আমরা এখনও সংস্কৃতি ও মর্যাদার কদর করি। কিন্তু পশ্চিমের দেশে এমন বহু মানুষ আছেন, যারা মনে করেন- একাই সব কিছু করা যায়। এমনকি একাই সন্তানধারণ ও তার লালন পালন করা যায় বলে তারা মনে করেন। অবশ্যই সেটা করা যায়। কিন্তু এ বিষয়টিকে এত উৎসাহ দেওয়ার তো দরকার নেই। বরং বাবা, মা, সন্তান মিলে তৈরি পরিবারের কাঠামোকে উৎসাহ দেওয়া উচিত।

ইন্দো-কানাডিয় এ বলি ড্যান্সার জানান, নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই এমন মন্তব্য করেছেন তিনি। তার কথায়, আমার পরিবারেও ডিভোর্স হয়েছে। আমার যখন ১০-১১ বছর বয়স, তখনই আমার বাবা-মায়ের ডিভোর্স হয়ে যায়। একাকী মা হওয়ার নেতিবাচক দিকগুলো আমি নিজের চোখে দেখেছি।

তাই বাবা-মা দুজনের ছত্রছায়ায় সন্তান বেড়ে উঠবে- এমন পরিবার সমর্থন করেন তিনি।

নোরা তার পুরনো মন্তব্য নিয়ে বলেন, আমার মন্তব্যের সঠিক ব্যাখ্যা করা হয়নি। তবে আমি যদি সত্যিই কাউকে আঘাত করে থাকি, তার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু আমার উদ্দেশ্য সেটা ছিল না।

বিনোদন

দীর্ঘ সাড়ে ৯ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক আরিফিন শুভ। গত ২০ জুলাই স্ত্রী অর্পিতার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে তার।

বুধবার রাত ৯টা ২৫ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে পোস্ট করে ভক্তদের বিচ্ছেদের কথা জানান শুভ।

দেশের এমন পরিস্থিতে ব্যক্তিগত জীবনের খবর জানানোর বিষয়ে দ্বিধা ও সংকোচের কথা উল্লেখ করে আরিফিন শুভ বিবৃতির শুরুতে লেখেন, ‘দেশের এমন পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত কোনো কিছু জানাতে যথেষ্ট দ্বিধা ও সংকোচ বোধ করছি। তারপরও মনে হলো, আপনাদের বিষয়টা জানানোর সময় এসেছে।’

শুভ লিখেন, ‘আমি অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমি আর অর্পিতা আমরা হয়ত বন্ধু হিসেবেই ঠিক আছি, জীবনসঙ্গী হিসেবে নয়। আমরা গত ২০ জুলাই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, বন্ধুত্বটুকু নিয়ে দুইজনের সম্মতিতে বাকি জীবন নিজেদের মতো করে বাঁচব।’

এরপরই কৃতজ্ঞতা ও ঋণ স্বীকার করেছেন সাবেকে প্রতি। তিনি লেখেন, ‘অনেক চড়াই-উৎরাইয়ের পরও অর্পিতা আমার এবং আমার মায়ের জন্য যা করেছেন, সেটার জন্য তার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ এবং চিরঋণী।’

ব্যক্তিগত জীবনের এই কঠিন সময়ে ভক্তদের জন্য শুভ বলছেন, ‘মা চলে যাওয়ার পর জীবনটা একেবারেই শূন্য হয়ে গেছে। কিন্তু, আমি বিশ্বাস করি, আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা আমার সঙ্গে আছে, যেটা নিয়ে বাকি জীবনটা সুন্দর ও সুস্থভাবে বাঁচতে পারব।’

দেশের সাম্প্রতিক কোটা আন্দোলন নিয়েও কথা বলেছেন এই ঢালিউড নায়ক। বিবৃতির শেষ অংশে শুভ লেখেন, ‘দেশের সাম্প্রতিক ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। সবার জীবনে শান্তি আসুক, দেশেও শান্তি ফিরে আসুক, এই কামনায়।’

ফ্যাশন ডিজাইনার অর্পিতার সঙ্গে ২০১৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বিয়ের পিঁড়িতে বসেন আরিফিন শুভ।

বর্তমানে আরিফিন শুভর মুক্তির অপেক্ষায় আছে ‘নূর’, ‘নীলচক্র’ ও ‘ঠিকানা বাংলাদেশ’ সিনেমা। এছাড়া ভারতের সনি লাইভের একটি ওয়েব সিরিজে এই নায়কের কাজ করার গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছে।

বিনোদন

তারা বিমানবন্দরে প্রবেশও করেন আলাদা আলাদা এবং আলোকচিত্রীদের অনুরোধে ছবিও তোলেন।

তারা বিমানবন্দরে প্রবেশও করেন আলাদা আলাদা এবং আলোকচিত্রীদের অনুরোধে ছবিও তোলেন।

কয়েক মাস ধরে বলিউডি অভিনেত্রী মডেল মাইলাকা অরোরা এবং তার বন্ধু অর্জুন কাপুরকে নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম যেসব খবর প্রকাশ করেছে, তাতে মনে হয়েছিল এবার বুঝি এ জুটির বিচ্ছেদ হয়েই গেল। কিন্তু সেই ঘটনার বাঁক বদল হয়েছে।

মালাইকা ও অর্জুনকে একসঙ্গে পাওয়া গেছে মুম্বাই বিমানবন্দরে। তাদের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশাল মিডিয়ায়।

হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, এই খবর চাউর হতেই দুই তারকার সম্পর্ক নিয়ে ফের জল্পনা শুরু হয়েছে। অনুরাগীরা ভাবছেন, তবে কি জোড়া লাগছে অর্জুন-মালাইকার সম্পর্ক!

প্রকাশ হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, আলাদা আলাদা গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামেন অর্জুন ও মালাইকা। বিমানবন্দরে প্রবেশও করেন আলাদা আলাদা। আলোকচিত্রীদের অনুরোধে ছবিও তোলেন।

ওই ভিডিও দেখে দুজনের অনুরাগীরা ধরেই নিয়েছেন, সম্পর্ক মেরামতে কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন অর্জুন ও মালাইকা।

সম্পর্কের সমস্যা নিয়ে এখন পর্যন্ত মালাইকা বা অর্জুনের কেউ মুখ খোলেননি। তবে সম্পর্কের দূরত্ব স্পষ্ট হয় গত জুন মানে অর্জুন এবং মালাইকার সোশাল মিডিয়ায় দেওয়া পোস্ট থেকে।

প্রথম পোস্টে অর্জুন লেখেন, “আমাদের হাতে দুটি বিকল্প আছে। এক, আমরা নিজেদের অতীতে বন্দি হয়ে থাকতে পারি। দুই, ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে গ্রহণ করতে পারি।”

পাল্টা পোস্টে মালাইকা বলেন, “যখন কেউ বলবে যে আপনি পারছেন না, ব্যর্থ হয়েছেন, আপনাকে দিয়ে হচ্ছে না, তখন কাজটি নিয়ে দ্বিতীয়বার চেষ্টা করুন।”

এরপর অর্জুনের জন্মদিনেও দেখা মেলেনি মালাইকার। তখন থেকেই বিচ্ছেদ নিয়ে জল্পনা আরো ডালপালা মেলে।

অর্জুনের সঙ্গে প্রেম ভাঙা নিয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ইঙ্গিত দিয়ে মালাইকা জুন মাসের শেষ নাগাদ ফের একটি পোস্ট দেন।

এই অভিনেত্রী বলেন, “আমি ভালবাসার ক্ষেত্রে হাল ছাড়ি না। শেষ অবধি চেষ্টা করে যাই। কিন্তু জানি আমার সীমা কত দূর।’’

অর্জুন-মালাইকার সম্পর্কের বয়স ছয় বছর। ২০১৮ সালে মালাইকার ৪৫তম জন্মদিনে নিজের প্রেমের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছিলেন অর্জুনকে।

সালমান খানের ভাই আরবাজ খানের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ১২ বছরের ছোট অর্জুনের সঙ্গে ডেট শুরু করেন মালাইকা। এত বছর একসঙ্গে থাকার পরও তারা বিয়ে করেননি।

বিনোদন

বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া। ২০২৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর প্রেমিক রাঘব চাড্ডার সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন তিনি।

এখনো বিয়ের এক বছর পূরণ হয়নি। হঠাৎ বিষাদের বার্তা দিলেন এই অভিনেত্রী।
নিজের ইনস্টাগ্রামে বিমর্ষ ছবি পোস্ট করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে এ অভিনেত্রী লেখেন, এই মাসে, আমি কিছুটা সময় বিরতি নিয়েছিলাম এবং জীবন নিয়ে ভেবেছি; যা জীবনের প্রতি আমার চিন্তাভাবনাই বদলে দিয়েছে। এটা বুঝতে পারলাম, জীবনে গুরুত্বহীন জিনিসকে (বা মানুষ) গুরুত্ব দিও না। এক সেকেন্ডও নষ্ট করো না। জীবন একটা টিকটিক ঘড়ি। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত নিজের পছন্দে মতো বাঁচুন। অন্যের জন্য বেঁচে থাকা বন্ধ করুন।

জীবন থেকে বিষাক্ত মানুষদের ছুড়ে ফেলার কথা উল্লেখ করে পরিণীতি চোপড়া লেখেন, নিজের মতো মানুষ খুঁজে বের করুন। জীবন থেকে বিষাক্ত মানুষদের ছুড়ে ফেলতে ভয় পাবেন না। পৃথিবী কী ভাবছে, মানুষ কী ভাবছেন এটা চিন্তা করা বাদ দিন। পরিস্থিতিতে অনুযায়ী চিন্তাভাবনা বদলে ফেলুন। জীবন ছোট। আপনি যেভাবে বাঁচতে চান সেভাবেই বাঁচুন।

পরিণীতি চোপড়া বিয়ের পর সংসারে মন দিয়েছেন। হঠাৎ তার এমন পোস্ট দেখে বিস্মিত ভক্ত-অনুরাগীরা। অনেকে নেপথ্যের কারণ জানতে চেয়েছেন। তবে এসবের কোনো উত্তর দেননি পরিণীতি চোপড়া।

পরিণীতি চোপড়া অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘চমকিলা’। গেল ৮ এপ্রিল মুক্তি পায় এটি।

বিনোদন

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সেন্তরা হাসপাতালে মারা যান তিনি।

শাফিন আহমেদের ভাই হামিন আহমেদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান।

শাফিন আহমেদ বাংলাদেশি সংগীতশিল্পী ও সুরকার। তিনি মাইলস ব্যান্ডের সদস্য। তিনি মাইলসের বেজ গিটারিস্ট ও প্রধান গায়ক ছিলেন। ব্যান্ডের বাইরে তিনি সলো ক্যারিয়ারে সুনাম অর্জন করেছেন। এছাড়া বেশকিছু সলো কিংবা মিক্সড অ্যালবামে তার গান রয়েছে।

১৯৬১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন শাফিন আহমেদ। তার মা সংগীতশিল্পী ফিরোজা বেগম ও বাবা সুরকার কমল দাশগুপ্ত। এ পরিবারে জন্ম নেওয়ার কারণে ছোট বেলা থেকেই শাফিন আহমেদ গানের ভেতরেই বড় হয়।

বাবার কাছে মাঝে মধ্যে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিখেছেন আর মার কাছে শিখেছেন নজরুলগীতি। এরপর বড় ভাই হামিন আহমেদসহ ইংল্যান্ডে পড়াশোনার সুবাদে পাশ্চাত্য সংগীতের সংস্পর্শে এসে ব্যান্ড সংগীত শুরু করেন এবং মাইলস ব্যান্ড গড়ে তোলেন, যা পরে বাংলাদেশের অগ্রগামী ব্যান্ডদলসমূহের মধ্যে অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। তিনি সেই সময় প্রচারিত বিটিভির নিয়মিত মাইলসকে নিয়ে করা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেন।

শাফিন আহমেদের জনপ্রিয় কিছু গানের মধ্যে চাঁদ তারা সূর্য, জ্বালা জ্বালা, ফিরিয়ে দাও ও ফিরে এলেনা অন্যতম।

২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি ব্যক্তিগত কারণে মাইলস ছাড়েন শাফিন আহমেদ এবং রিদম অব লাইফ নামে নতুন একটি ব্যান্ডদল প্রতিষ্ঠা করেন।

এ দলে তার সঙ্গে যোগ দেন ওয়াসিউন (গিটার), শাহিন (গিটার), সুমন (কি-বোর্ড), উজ্জ্বল (পার্কিশন), শামস (বেজ গিটার) ও রূমি (ড্রামস)। পরে একই বছরের শেষ দিকে শাফিন আবারও মাইলসে ফিরে আসেন।

৩ বার ‘মাইলস’ ছাড়েন শাফিন আহমেদ

ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল শাফিন আহমেদের। ভার্জিনিয়ার একটি হাসপাতালে গত দু’দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

কিন্তু আর ফেরা হলো না। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়  বাংলাদেশ সময় আজ (২৫ জুলাই) সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড তারকা।
আশি ও নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশে তুমুল জনপ্রিয় ছিল ব্যান্ড সংগীত। সোলস, ফিলিংস (নগর বাউল) ও এল আর বি’র সঙ্গে যে ব্যান্ডটি সমানতালে পাল্লা দিত সেটি হলো মাইলস।

আর মাইলসের বেজ গিটারিস্ট ও প্রধান গায়ক ছিলেন শাফিন। ভাই হামিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে মাইলসকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে যান শাফিন। শাফিন-হামিমের কণ্ঠে ব্যান্ডটি থেকে প্রকাশিত ‘চাঁদ তারা সূর্য’, ‘জ্বালা জ্বালা’, ‘ফিরিয়ে দাও’ ও  ‘কি যাদু’সহ অনেক গান সে সময় ছিল মানুষের মুখে মুখে।

কনসার্ট বা কোনো সঙ্গীতায়োজন মানেই এসব গান। এমন জনপ্রিয়তা পাওয়ার পরও বিভিন্ন সময়ে তিনবার মাইলস মাইলস ছেড়ে বের হয়ে যান শাফিন আহমেদ। আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বই শাফিনের ব্যান্ডটি ছাড়ার মূল কারণ বলে জানা যায়।

২০১০ সালের শুরুর দিকে একবার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ব্যান্ড থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন শাফিন। কয়েকমাস পর ফের ব্যান্ডে ফেরেন।

এরপর ২০১৭ সালে অক্টোবরেও তিনি একবার মাইলস ছেড়ে দেন। কয়েকমাস পর দ্বন্দ্ব ভুলে ফের ব্যান্ডে ফিরেছিলেন।

সবশেষ তথা তৃতীয়বার মাইলস ছাড়েন ২০২১ সালের নভেম্বরে। শাফিন আহমেদ জানান, তিনি মাইলস থেকে আলাদা হয়ে গেছেন। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি।

সে সময় এক ভিডিও বার্তায় শাফিন বলেন, ‘মাইলসের সঙ্গে আমার পথ চলা সেই ১৯৭৯ সালে। অনেক সময় দিয়েছি, শ্রম দিয়েছি, অনেক ক্রিয়েটিভ কাজ হয়েছে। মাইলসের আজকের অবস্থানের পেছনে আমার কতটা অবদান সেটা সবাই জানেন। চলতি বছরের শুরুতে একটা সিদ্ধান্ত নেই মাইলসের বর্তমান লাইনআপের সঙ্গে আমার মিউজিকের কোনো কার্যক্রম সম্ভব হবে না। বর্তমান লাইনআপের সঙ্গে সব ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকব। ’

মাইলস ছাড়লেও সংগীত ছাড়বেন না বলে স্পষ্ট করেছিলেন শাফিন। তবে মাইলস নামটি যেন অপব্যবহার না হয় সে দাবিও রাখেন।

শাফিন বলেছিলেন, ‘মাইলসের সঙ্গে যদি কাজ না করতে পারি তাহলে এখানেই মাইলসের কার্যক্রম স্থগিত করাই বেস্ট ডিসিশন বলে আমি মনে করি।  অন্য কেউ যেন মাইলস নামটি ব্যবহার না করে। তবে আমাকে স্টেজে পাওয়া যাবে, আমাকে রেকর্ডিংয়েও পাওয়া যাবে। ’

ফরিদ রশিদের হাত ধরে ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ব্যান্ড দল ‘মাইলস’। দলটির প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম ‘প্রতিশ্রুতি’ প্রকাশ হয় ১৯৯১ সালে। তার আগে প্রকাশিত হয় দুটি ইংরেজি গানের অ্যালবাম ‘মাইলস’ ও ‘এ স্টেপ ফারদার’।

শাফিন-হামিন ছাড়াও মাইলস ব্যান্ডের প্রাণ যারা- মানাম আহমেদ (ভোকাল ও কী-বোর্ড), ইকবাল আসিফ জুয়েল (ভোকাল ও গিটার), সৈয়দ জিয়াউর রহমান তূর্য (ড্রামস), ওয়াসিউন (গিটার), শাহিন (গিটার), সুমন (কী-বোর্ড), উজ্জ্বল (পার্কিশন), শামস (বেজ গিটার) ও রূমি (ড্রামস)।

‘চাঁদ তারা সূর্য নও তুমি’র মতো মাইলসের জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে- ‘গুঞ্জন শুনি’, ‘সে কোন দরদিয়া’,  ‘ধিকি ধিকি’, ‘পাহাড়ি মেয়ে’, ‘নীলা’, ‘প্রথম প্রেমের মতো’, ‘কতকাল খুঁজব তোমায়’, ‘হৃদয়হীনা’, ‘স্বপ্নভঙ্গ’, ‘শেষ ঠিকানা’, ‘পিয়াসী মন’, ‘বলব না তোমাকে’, ‘জাতীয় সঙ্গীতের দ্বিতীয় লাইন’ ও ‘প্রিয়তমা মেঘ’।